শুক্রবার, ১৯ জুন, ২০১৫
বাঙালির মুক্তিযুদ্ধঃ ব্রিটিশ দলিলপত্র - মাসুদা ভাট্টি
শুক্রবার, ১৯ জুন, ২০১৫ by Usama Yousuf
"বাঙালির মুক্তিযুদ্ধঃ ব্রিটিশ দলিলপত্র" গ্রন্থে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভের অব্যবহিত পরে পৃথিবীর কাছে বাংলাদেশের স্বীকৃতি আদায়ের জন্য দ্বিতীয় ও কঠিন সংগ্রামের বিবরণ সন্নিবেশিত হয়েছে। উপমহাদেশে ব্রিটিশ দূতাবাসগুলো থেকে লন্ডনে ফরেন এন্ড কমনওয়েলথ অফিসে পাঠানো প্রতিদিনকার ''পাকিস্তান পরিস্থিতি রিপোর্ট"; ফরেন এন্ড কমনওয়েলথ অফিস থেকে বিভিন্ন দেশে অবস্থিত ব্রিটিশ দূতাবাসসমূহে পাঠানো "পূর্ব পাকিস্তানে যুদ্ধ-পরিস্থিতি" বিষয়ক নির্দেশাবলী; ফরেন এন্ড কমনওয়েলথ অফিস, কেবিনেট অফিস এবং প্রধানমন্ত্রীর দফতর হতে উপমহাদেশ সম্পর্কে গৃহীত বিভিন্ন নীতি; উপমহাদেশ থেকে ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর রিপোর্ট; জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্বাধীন অস্তিত্ব লাভের পথে বৃহৎ শক্তিবর্গের টানাপড়েন সম্পর্কীয় দলিলপত্রই এই গ্রন্থের মূল ভিত্তি।
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রবাসী বাঙালিরা যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহরে গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি বিশ্বে দৃষ্টি আকর্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করে। এপ্রিল মাসে মুজিবনগর সরকার বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীকে প্রতিনিধি হিসেবে নিয়োগ করে বহির্বিশ্বে স্বাধীনতা সংগ্রাম পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। এই গ্রন্থে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকালীন সময়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকার ও পাকিস্তান সামরিক সরকারের কূট-রাজনীতির স্বরূপও বিধৃত হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধী এবং পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্যার আলেক ডগলাস-হিউম যেসব গোপন কূটনৈতিক বার্তা পাঠিয়েছিলেন তা এই গ্রন্থের অন্যতম মূল প্রতিপাদ্য।
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রবাসী বাঙালিরা যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহরে গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি বিশ্বে দৃষ্টি আকর্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করে। এপ্রিল মাসে মুজিবনগর সরকার বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীকে প্রতিনিধি হিসেবে নিয়োগ করে বহির্বিশ্বে স্বাধীনতা সংগ্রাম পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। এই গ্রন্থে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকালীন সময়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকার ও পাকিস্তান সামরিক সরকারের কূট-রাজনীতির স্বরূপও বিধৃত হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধী এবং পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্যার আলেক ডগলাস-হিউম যেসব গোপন কূটনৈতিক বার্তা পাঠিয়েছিলেন তা এই গ্রন্থের অন্যতম মূল প্রতিপাদ্য।
Tags: মুক্তিযুদ্ধ
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 Responses to “বাঙালির মুক্তিযুদ্ধঃ ব্রিটিশ দলিলপত্র - মাসুদা ভাট্টি”
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন