বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৫

মাইন ক্যাম্ফ-অ্যাডলফ হিটলার

rokimg_20140314_81699 (1)
ভূমিকা
১৯২৪ সালের ১ এপ্রিল, মিউনিক গণ-আদালতের বিচারে লেখ নদীর তীরে ল্যান্ডসবর্গের দুর্গে আমার কারাবাসের দিনগুলো শুরু হয়।

গত কয়েক বছরের অবিশ্রান্ত পরিশ্রমের পর একটা কাজ করার মত সময় এ প্রথম আমার ভাগ্যে জোটে; অনেকেই আগে আমাকে অনুরোধ করেছে এবং আমি নিজেও ভেবেছি যে আমাদের সংগ্রামের পক্ষে এটা অত্যন্ত মূল্যবান। সুতরাং এ ভেবেই আমি এ বইটা দেখা শুরু করি, যার মূল উদ্দেশ্য শুধু সংগ্রামটাকেই এগিয়ে নিয়ে যাওয়া নয়, তাকে উন্নত করাও। তাই এ বই থেকে এমন অনেক কিছু শেখার আছে যা তৎকালীন পারিপাশ্র্বিক লেখা বা প্রবন্ধ থেকে পাওয়া সম্ভব নয়।

আমি কিভাবে উন্নতির সোপান বেয়ে ওপরে উঠেছে, এ বইয়ের প্রথম এবং দ্বিতীয় অংশে তা বর্ণনা করেছি। শুধু তাই নয়, আমার সম্পর্কে ইহুদী সাংবাদিকরা যে কল্পিত অপপ্রচার করেছে, সেটা ধ্বংস করার সুযোগও এ বইয়ের মাধ্যমেই আমি পেয়েছি।

এ বই আমাকে দূরে সরিয়ে রাখবে না, বরং সংগ্রাম যাদে হৃদয়ের দাবি তাদের কাছাকাছি আমাকে পৌঁছে দেবে, তাদের জ্ঞান বাড়াতে সাহায্য করবে। আমি জানি যত লোককে মুখের কথায় কাজ করানো যায়, লেখার দ্বারা তা সম্ভব নয়। প্রতিটি সৎ এবং মহৎ সংগ্রাম পৃথিবীতে যা সংগতির হয়েছে, তা জন্ম নিয়েছে মহৎ বক্তার বক্তৃতা থেকে, কোন বড় লেখকের লেখা থেকে নয়।

যাহোক, ভণিতার বিরুদ্ধে সংগ্রামের দৃঢ় হাতিয়ার হিসেবেও লেখাটা প্রয়োজন। সুতরাং এ বইটি তার ভিত্তিপ্রস্তর।

অ্যাডলফ হিটলার
দি ফোর্টেস
ল্যান্ডসবার্গ লেখ নদীর তীরে

Tags:

0 Responses to “মাইন ক্যাম্ফ-অ্যাডলফ হিটলার”

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Contact

Subscribe

Donec sed odio dui. Duis mollis, est non commodo luctus, nisi erat porttitor ligula, eget lacinia odio. Duis mollis

© 2013 Ebook Craver. All rights reserved.
Designed by SpicyTricks